অতিরিক্ত কথা বলার রোগ!
আজকে আমি এসেছি আপনাদের সকলের সাথে একটি জেনারেল রাইটিং পোস্ট শেয়ার করতে। আমার লেখার মাধ্যমে আমার চিন্তা ভাবনা গুলো আপনাদের কাছে পৌঁছানোর লক্ষ্যে এই লেখাগুলো শেয়ার করা।
আশা করছি যে আপনারা আপনাদের মূল্যবান মন্তব্যের মাধ্যমেই আমার এই লেখাটি সৌন্দর্য বৃদ্ধি করবেন এবং আপনাদের মতামত ব্যক্ত করবেন। আমি যদি কোনো কিছু ভুল বলে থাকি। তাহলে অবশ্যই আমাকে শুধরে দিতে ভুলবেন না।
এক ধরনের মানুষকে আমার একেবারেই পছন্দ হয় না। অর্থাৎ কিছু কিছু ব্যাপার মানুষের মধ্যে খারাপ থাকতেই পারে। আবার কিছু কিছু ব্যাপার মানুষের মধ্যে ভালো থাকতেই পারে। অর্থাৎ আমরা দোষে গুণে যেমন মানুষ। তো সে ক্ষেত্রে আসলে আমাদের মধ্যে অনেক সমস্যা থাকবে, অনেক ভালো গুণ থাকবে। অর্থাৎ সবকিছু মিলিয়েই মানুষ এবং এগুলো মেনে নিতে হবে। কিন্তু সত্যি কথা বলতে কিছু কিছু এমন ব্যাপার থাকে। যেগুলো মেনে নেওয়া অনেক বেশি কঠিন হয়ে যায়।
ব্যাপারটি এমন একটি ব্যাপার। সেটা হলো কিছু কিছু মানুষ দেখবেন যে ওরা অতিরিক্ত কথা বলে। অর্থাৎ ওরা এতো বেশি কথা বলে যে আপনি একটা সময় বিরক্ত হয়ে যাবেন এবং তাদের সাথে কিছুক্ষণ সময় কাটালে আপনার মনে হবে যে আপনার যেনো একেবারে মাথা ধরে যাচ্ছে। কারণ সত্যিই তারা এতো বেশি কথা বলে এবং প্রয়োজনের চেয়ে বেশি কথা বলা মানুষদেরকে সত্যি কেনো যেনো খুব বেশি বিরক্ত লাগে।
মানুষের নানান সমস্যা থাকতেই পারে। আমি এই লেখাটি এই কারণেই লিখছি। যাদের আসলে এই যে অতিরিক্ত কথা বলার অভ্যাস হয়েছে। তাদের উচিত সময় এবং সুযোগ বুঝে এরপরে কথা বলা। কারণ ধরুন কোনো একজন মানুষ অনেক বেশি বিরক্ত হয়ে আছে ইতিমধ্যে। এখন এরপরে যদি আপনি গিয়ে অপ্রয়োজনীয় কথা বলেন। তখন কিন্তু সেটা অনেক বেশি বিরক্তির কারণ হয়ে দাঁড়ায় এবং আমি মনে করি একজন মানুষ হিসেবে অন্য মানুষের বিভক্তির কারণ হয়ে দাঁড়ানো একেবারে উচিত নয়। আর যারা অতিরিক্ত কথা বলে, ওদের আসলেই কাজের প্রতি মনোযোগ ও কম থাকে এটা আমি দেখেছি। কারণ তাদের বেশিরভাগ মনোযোগ থাকে কথা বলার দিকে। তো সে ক্ষেত্রে আসলে নিজের কাজে যেমন ক্ষতি হয়। ঠিক একইভাবে অতিরিক্ত কথা বলার কারণে আশেপাশের মানুষের কাজেরও কিন্তু ক্ষতি হয়। ঠিক সে সাথে তার চেয়ে বড় সমস্যাটি হয় সেটা হলো তার কথায় গুরুত্ব কম দেয়া।যেটা অবশ্যই আমাদের সকলের জন্য সম্মানের ব্যাপার নয়।