
এই দোকানের নামটার প্রতি আমার একটা দুর্বলতা আছে । যখনই এই নামটা দেখি তখনি একটু আবেগি হয়ে যাই। চোখের সামনে ভেসে ওঠে এক অদ্ভুত মিষ্টি হাসি।

দোকানে সাজিয়ে রাখা মাছের ফ্রাইগুলো দেখেই জিভে জল এসে যায় যদিও কোনদিন কিনে খাওয়া হয়নি। কারণ দামটা একটু বেশি। ।

ইনি কাকড়া বিক্রি করছেন। কেজি ৩৫০ করে রাখেন। এনাকে না দেখলে জানতেই পারতাম না কাঁকড়াও খাওয়া যায়।

আড্ডার জন্য কোন বয়স হয় না। হয়না নির্দিষ্ট কোন জায়গার প্রয়োজন, জুতার দোকানে বসেও আড্ডা দেয়া যায় ।

অন্ধকার পেরোলেই সামনে আলোর মিছিল ।
Device: Samsung M10