ভ্রমন:মাওয়া ফেরিঘাট।
আমার প্রিয় বন্ধুরা,
আমি@md-razu বাংলাদেশের নাগরিক।
আজ - ২৯ শে,কার্তিক| ১৪৩০ বঙ্গাব্দ |মঙ্গলবার|হেমন্তকাল|
আমি রাজু আহমেদ।আমার ইউজার নাম @md-razu।আমি বাংলাদেশ থেকে। আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন।মাতৃভাষা বাংলা ব্লগিং এর একমাত্র কমিউনিটি [আমার বাংলা ব্লগ] ভারতীয় এবং বাংলাদেশী সদস্যগণ, সবাইকে অভিনন্দন।
ভ্রমন মাওয়া ফেরিঘাট।
device:redmi note 10
What's 3 Word Location:
https://w3w.co/irony.watch.shopping
তাহলে চলুন শুরু করি
মাওয়া ফেরী ঘাটে অনায়েসে একদিন ঘুরে ফিরে কাটিয়ে আসতে পারেন।পদ্মা নদীর ধারে আপনার এই সময় কাটানো আনন্দের হবে, বলাই বাহুল্য। ঢাকা থেকে যাতায়ত ভাল, বাসে উঠে বসলেই হল।এছাড়া এই মাওয়া ঘাট হচ্ছে দেশের সবচেয়ে বড় ব্রীজ, পদ্মা সেতুর এই পার, পদ্মা সেতু হয়ে গেলেই এই পার দিয়েই দক্ষিণবঙ্গের যাতায়তের নুতন দিগন্ত খুলে যাবে।পদ্মার ভাঙ্গনে এই ঘাট বহু বছরে বহু স্থান পরিবর্তন করে এখন নুতন স্থানে, এখন কিছুটা স্থায়ী।এখনো পুরানো ঘাটের চিনহ আছে তবে সেদিকটা আর ব্যবহার হয় না। নুতন ঘাটের জায়গা বেশ বড়, বিরাট বাস স্ট্যান্ড, অনেক অনেক খাবার হোটেল আর লঞ্চ ও স্পীড বোটের জন্য রয়েছে অনেক জায়গা।নুতন চর উঠে আরো আরো জায়গা বেড়েছে।খুব একটা মন খারাপ হলে একাই কিংবা পরিবার পরিজন নিয়ে সকালে রাওয়া হলে সকালের নাস্তা সেখানেই করতে পারেন, বাসে ঘন্টা দুই লাগতে পারে, রাস্তা ভাল! নদীর ধারে, হোটেল গুলোতে, কিংবা নদী ভ্রমনে, স্পীড বোট বা লঞ্চে ঘুরে ঘুরে ঘুরে কখন সময় কেটে যাবে আপনি নিজেও টের পাবেন না।মনে করুন আপনার মন টিকছে না, স্ত্রীর সাথে ভীষন কাজ্জা করে একাই বের হয়ে নদীর পরিপূর্ন বাতাস খেয়ে আবার ঢাকা ফিরে আসতে মাত্র একটা দিন লাগতে পারে।এবং আমি নিশ্চিত এই দিন আপনার জীবনে স্মরণীয় হয়েই থাকবে। অন্যদিকে আপনি যদি ভাম্যমান প্রেমিক হয়ে থাকেন এবং নিরিবিলিতে কিছু সময় কাটাতে চান, খোলা আকাশ নদী সাক্ষী রেখে তার সাথে কথা বলতে চান, তবে আপনাকে ডাকছে, মাওয়া ফেরীঘাট, সুন্দর জায়গায় সাক্ষী রেখে আপনি আপনার আনাগত আগামী নিয়ে কথা বলতেই পারেন।বিবাহের পর সে কি আপনার সাথে এমনি পরিপূর্ন ব্যবহার করবে কি না।অন্যদিকে প্রেমিকেরা আপনাদের প্রেমিকের মন কেমন, কি খেতে পছন্দ করে, কেমন করে অচেনা মানুষের সাথে কথা বলে, হাঁটে কেমন, নিরাপত্তায় কেমন সাহসী ইত্যাদি পরীক্ষা করতেও তাকে নিয়ে যেতে পারেন!
এইতো কিছুদিন আগে ইচ্ছা জাগল মাওয়া ফেরিঘাটে গিয়ে ইলিশ খাব। যেমন ভাবা তেমনি কাজ। দুইটা বাইক নিয়ে চার বন্ধু বেরিয়ে পড়লাম মাওয়ার উদ্দেশ্যে। আমাদের মধ্যে যখনই পরিকল্পনা হবে তখনই কাজটা আমরা করে থাকি। আমাদের বাসা থেকে মাওয়া ফেরিঘাট ৫০ কিলোমিটার হবে। আমরা বিকেলে চারটার সময় বাসা থেকে বেরিয়ে পড়ি। ঢাকার মধ্যে যে জ্যাম সেজন্য একটু আগেভাগেই বেরিয়ে পড়ি। ঢাকা মাওয়া হাইওয়েতে পৌঁছাতে আমাদের প্রায় দুই ঘন্টা সময় লাগে। আগেই বলেছি ঢাকার মধ্যে প্রচুর জ্যাম। ঢাকা মাওয়া হাইওয়ের পরিবেশটা খুবই সুন্দর লাগছিল।
আমরা একটা রেস্টুরেন্টে গিয়ে ইলিশ এবং চিংড়ি মাছ দেখি। যদিও আমাদের উদ্দেশ্য ইলিশ মাছ খাওয়া সাথে চিংড়ি হলে খেতে অন্যরকম একটা মজা লাগবে। এজন্য চিংড়ি মাছও নিয়ে নিলাম। মাওয়া পদ্মা নদীর ঘাটে যদি আপনারা কখনো যান অবশ্যই দামাদামি করে নিবেন। কারণ তারা অনেক বেশি দাম চায়। আমরা দুইটা ইলিশ ও চারটা চিংড়ি দামাদামি করে নিলাম।
খাবার পরিবেশন করার আগেই তাহারা টেবিলে বসে পড়েছে। অবশ্য আমারও ধৈর্যের বাঁধ ভেঙ্গে যাচ্ছিল কখন খাবার আসবে। খেতে অন্যরকম একটা টেস্ট অনুভূতি পেয়েছি যা বলে বোঝানো যাবে না।খাবার পরিবেশন করার পর দেখলাম অনেক ধরনের আইটেম। মুখ ডাউন ভুনা বিভিন্ন ধরনের ভর্তা সালাদ শুকনা মরিচ ইত্যাদি। ইলিশ মাছের লেজ ভর্তা নিয়ে যখন গরম ভাত মাখিয়ে মুখে নিলাম তখন অন্যরকম একটা তৃপ্তি অনুভব করলাম। ইলিশ মাছের ভর্তা অনেক খেয়েছি কিন্তু এখানকার লেজ ভরতা যে এত টেস্ট তা বলে বোঝানো যাবে না। আর সরিষার তেল দিয়ে ইলিশ মাছ ভাজি গরম ধোয়া ওঠা ভাতের সাথে আহ কি মজা খেতে। ইচ্ছা হলে আপনারা অন্য ধরনের ভর্তা নিয়েও খেতে পারেন সাথে তো ডাউল ছিলই। আমাদের খেতে প্রায় এক ঘন্টা সময় লেগেছিল। আগেই বলেছিলাম তৃপ্তি সহকারে খাব। যত সময় খেতে পারি তত সময় ধরে খেয়ে যাব। যদিও তারা চিংড়ি মাছ বলেছিল নদীর কিন্তু খাওয়ার পরে বুঝলাম এটা চাষের চিংড়ি। চিংড়ি মাছ খেতে অনেক সুস্বাদু হয়েছিল। আপনাদের অবশ্যই মাওয়া গিয়ে ইলিশ খাওয়ার দাওয়াত দিব। আশা করি আপনারা গেলে সেখানে অনেক মজা করতে পারবেন।
ধন্যবাদ সবাইকে
>>>>>|| এখানে ক্লিক করেন ডিসকর্ড চ্যানেলে জয়েন করার জন্য ||<<<<<
💞 আল্লাহ হাফেজ 💞
device:redmi note 10
What's 3 Word Location:
https://w3w.co/irony.watch.shopping
তাহলে চলুন শুরু করি
মাওয়া ফেরী ঘাটে অনায়েসে একদিন ঘুরে ফিরে কাটিয়ে আসতে পারেন।পদ্মা নদীর ধারে আপনার এই সময় কাটানো আনন্দের হবে, বলাই বাহুল্য। ঢাকা থেকে যাতায়ত ভাল, বাসে উঠে বসলেই হল।এছাড়া এই মাওয়া ঘাট হচ্ছে দেশের সবচেয়ে বড় ব্রীজ, পদ্মা সেতুর এই পার, পদ্মা সেতু হয়ে গেলেই এই পার দিয়েই দক্ষিণবঙ্গের যাতায়তের নুতন দিগন্ত খুলে যাবে।পদ্মার ভাঙ্গনে এই ঘাট বহু বছরে বহু স্থান পরিবর্তন করে এখন নুতন স্থানে, এখন কিছুটা স্থায়ী।এখনো পুরানো ঘাটের চিনহ আছে তবে সেদিকটা আর ব্যবহার হয় না। নুতন ঘাটের জায়গা বেশ বড়, বিরাট বাস স্ট্যান্ড, অনেক অনেক খাবার হোটেল আর লঞ্চ ও স্পীড বোটের জন্য রয়েছে অনেক জায়গা।নুতন চর উঠে আরো আরো জায়গা বেড়েছে।খুব একটা মন খারাপ হলে একাই কিংবা পরিবার পরিজন নিয়ে সকালে রাওয়া হলে সকালের নাস্তা সেখানেই করতে পারেন, বাসে ঘন্টা দুই লাগতে পারে, রাস্তা ভাল! নদীর ধারে, হোটেল গুলোতে, কিংবা নদী ভ্রমনে, স্পীড বোট বা লঞ্চে ঘুরে ঘুরে ঘুরে কখন সময় কেটে যাবে আপনি নিজেও টের পাবেন না।মনে করুন আপনার মন টিকছে না, স্ত্রীর সাথে ভীষন কাজ্জা করে একাই বের হয়ে নদীর পরিপূর্ন বাতাস খেয়ে আবার ঢাকা ফিরে আসতে মাত্র একটা দিন লাগতে পারে।এবং আমি নিশ্চিত এই দিন আপনার জীবনে স্মরণীয় হয়েই থাকবে। অন্যদিকে আপনি যদি ভাম্যমান প্রেমিক হয়ে থাকেন এবং নিরিবিলিতে কিছু সময় কাটাতে চান, খোলা আকাশ নদী সাক্ষী রেখে তার সাথে কথা বলতে চান, তবে আপনাকে ডাকছে, মাওয়া ফেরীঘাট, সুন্দর জায়গায় সাক্ষী রেখে আপনি আপনার আনাগত আগামী নিয়ে কথা বলতেই পারেন।বিবাহের পর সে কি আপনার সাথে এমনি পরিপূর্ন ব্যবহার করবে কি না।অন্যদিকে প্রেমিকেরা আপনাদের প্রেমিকের মন কেমন, কি খেতে পছন্দ করে, কেমন করে অচেনা মানুষের সাথে কথা বলে, হাঁটে কেমন, নিরাপত্তায় কেমন সাহসী ইত্যাদি পরীক্ষা করতেও তাকে নিয়ে যেতে পারেন!
এইতো কিছুদিন আগে ইচ্ছা জাগল মাওয়া ফেরিঘাটে গিয়ে ইলিশ খাব। যেমন ভাবা তেমনি কাজ। দুইটা বাইক নিয়ে চার বন্ধু বেরিয়ে পড়লাম মাওয়ার উদ্দেশ্যে। আমাদের মধ্যে যখনই পরিকল্পনা হবে তখনই কাজটা আমরা করে থাকি। আমাদের বাসা থেকে মাওয়া ফেরিঘাট ৫০ কিলোমিটার হবে। আমরা বিকেলে চারটার সময় বাসা থেকে বেরিয়ে পড়ি। ঢাকার মধ্যে যে জ্যাম সেজন্য একটু আগেভাগেই বেরিয়ে পড়ি। ঢাকা মাওয়া হাইওয়েতে পৌঁছাতে আমাদের প্রায় দুই ঘন্টা সময় লাগে। আগেই বলেছি ঢাকার মধ্যে প্রচুর জ্যাম। ঢাকা মাওয়া হাইওয়ের পরিবেশটা খুবই সুন্দর লাগছিল।
আমরা একটা রেস্টুরেন্টে গিয়ে ইলিশ এবং চিংড়ি মাছ দেখি। যদিও আমাদের উদ্দেশ্য ইলিশ মাছ খাওয়া সাথে চিংড়ি হলে খেতে অন্যরকম একটা মজা লাগবে। এজন্য চিংড়ি মাছও নিয়ে নিলাম। মাওয়া পদ্মা নদীর ঘাটে যদি আপনারা কখনো যান অবশ্যই দামাদামি করে নিবেন। কারণ তারা অনেক বেশি দাম চায়। আমরা দুইটা ইলিশ ও চারটা চিংড়ি দামাদামি করে নিলাম।
খাবার পরিবেশন করার আগেই তাহারা টেবিলে বসে পড়েছে। অবশ্য আমারও ধৈর্যের বাঁধ ভেঙ্গে যাচ্ছিল কখন খাবার আসবে। খেতে অন্যরকম একটা টেস্ট অনুভূতি পেয়েছি যা বলে বোঝানো যাবে না।খাবার পরিবেশন করার পর দেখলাম অনেক ধরনের আইটেম। মুখ ডাউন ভুনা বিভিন্ন ধরনের ভর্তা সালাদ শুকনা মরিচ ইত্যাদি। ইলিশ মাছের লেজ ভর্তা নিয়ে যখন গরম ভাত মাখিয়ে মুখে নিলাম তখন অন্যরকম একটা তৃপ্তি অনুভব করলাম। ইলিশ মাছের ভর্তা অনেক খেয়েছি কিন্তু এখানকার লেজ ভরতা যে এত টেস্ট তা বলে বোঝানো যাবে না। আর সরিষার তেল দিয়ে ইলিশ মাছ ভাজি গরম ধোয়া ওঠা ভাতের সাথে আহ কি মজা খেতে। ইচ্ছা হলে আপনারা অন্য ধরনের ভর্তা নিয়েও খেতে পারেন সাথে তো ডাউল ছিলই। আমাদের খেতে প্রায় এক ঘন্টা সময় লেগেছিল। আগেই বলেছিলাম তৃপ্তি সহকারে খাব। যত সময় খেতে পারি তত সময় ধরে খেয়ে যাব। যদিও তারা চিংড়ি মাছ বলেছিল নদীর কিন্তু খাওয়ার পরে বুঝলাম এটা চাষের চিংড়ি। চিংড়ি মাছ খেতে অনেক সুস্বাদু হয়েছিল। আপনাদের অবশ্যই মাওয়া গিয়ে ইলিশ খাওয়ার দাওয়াত দিব। আশা করি আপনারা গেলে সেখানে অনেক মজা করতে পারবেন।
মাওয়া ফেরিঘাট আমার একটি পছন্দের জায়গা।এখানে ঘোরাঘুরি করে সময় কাটাতে বেশ ভালো লাগে। ইলিশ মাছ চিংড়ি মাছ এগুলো খেতে উফ কি যে মজা। বিশেষ করে ইলিশ মাছের লেজ ভর্তাটা বেশি সুস্বাদু।
তুমি ঠিক বলেছ মামা। মামা ফেরিঘাটে ঘোরাঘুরি ও সময় কাটাতে খুবই ভালো লাগে। আর ইলিশ মাছের লেজ ভর্তা যার কোন তুলনা নেই। অতুলনীয় স্বাদ।
মাওয়া ঘাটে ভ্রমনে গিয়ে বেশ আনন্দ করে খাওয়া দাওয়া করেছেন বন্ধুরা মিলে, তা আপনার পোস্ট পড়ে বুঝতে পারলাম।আসলেই ইলিশ খাওয়া আর ঘোরিঘোরির জন্য মাওয়া এখন পছন্দের স্পট। মাওয়া ঘাটের ইলিশের লেজের ভর্তা আমারও ফেবারিট। মাওয়া ঘাট ভ্রমনের সুন্দর পোস্টটি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
ঘোরাঘুরি আমাদের সবসময়ই ভালো লাগে। সময় পেলেই বন্ধুদের সাথে বাইকে করে অজানার উদ্দেশ্যে বেরিয়ে পড়ি। আর একটা কথা ঠিক বলেছেন ইলিশের লেজ ভর্তা অনেক সুস্বাদু হয়ে থাকে।
আরে সামনে যদি এরকম লোভনীয় সব রেসিপিগুলো থাকে তাহলে ধৈর্যের বাঁধ ভেঙ্গে যাওয়া স্বাভাবিক। হুটহাট করে প্লান প্রোগ্রামিং করে বেশ ভালই মজা করেছ বন্ধু যাইহোক সময়টুকু আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
আসলে আমরা যেখানেই যায় সেখানে অনেক মজা করে থাকি। যদিও এবার তোমার যাওয়া হয়নি তবে পরবর্তীতে একসাথে যাব আবার। হুট হাট প্লান করে যাওয়ার মজাই অন্যরকম।
ওয়াও। এই চিংড়ি গুলো তো দেখছি অনেক বড় সাইজের। মাওয়া ঘাটে সবাই ইলিশ মাছ ভাজি খেতে যায় শুনেছি, কিন্তু কখনো যাওয়া হয়নি। অনেক ধন্যবাদ এত সুন্দর একটা পোস্ট আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।
চিংড়ি গুলা বড় সাইজের হলেও এগুলো চাষের চিংড়ি। তেমন একটা টেস্ট নেই। তবে ইলিশ মাছ ও বেগুন ভাজি খুবই সুস্বাদু হয়েছিল। আর বিশেষ করে ইলিশ মাছের লেজ ভর্তা যার কোন তুলনা হয় না। ভাইয়াকে বলবেন অবশ্যই একদিন মাওয়া ফেরিঘাটে নিয়ে যাবে।
মাওয়া ফেরিঘাটের খাওয়া-দাওয়ার কথা অনেক শুনেছি তবে কোনদিন যাওয়া হয়নি। প্রত্যেকটি খাবার খুবই লোভনীয় লাগছে দেখতে। বিশেষ করে চিংড়ি মাছগুলো বেশি লোভনীয় লাগছে দেখতে। আপনাদের কাটানো মুহূর্তগুলো দেখে ভালো লাগলো।
আপু এই চিংড়িগুলো দেখতে লোভনীয় লাগলেও তেমন স্বাদ ছিল না। কারণ এগুলো চাষের চিংড়ি। তবে ইলিশ মাছ ও ইলিশ মাছের লেজ ভর্তা খুবই সুস্বাদু হয়েছিল। একবার খেলে বারবার যেতে মন চাবে মাওয়া ফেরিঘাটে।