বয়সটাই যেনো এমন!
আজকে আমি এসেছি আপনাদের সকলের সাথে একটি জেনারেল রাইটিং পোস্ট শেয়ার করতে। আমার লেখার মাধ্যমে আমার চিন্তা ভাবনা গুলো আপনাদের কাছে পৌঁছানোর লক্ষ্যে এই লেখাগুলো শেয়ার করা।
আশা করছি যে আপনারা আপনাদের মূল্যবান মন্তব্যের মাধ্যমেই আমার এই লেখাটি সৌন্দর্য বৃদ্ধি করবেন এবং আপনাদের মতামত ব্যক্ত করবেন। আমি যদি কোনো কিছু ভুল বলে থাকি। তাহলে অবশ্যই আমাকে শুধরে দিতে ভুলবেন না।
আজকে ভাবলাম আপনাদের সাথে এমন একটি লেখা শেয়ার করি। লেখাটি হয়তো আপনারা পড়লে আপনারাও কিছু রিলেট করতে পারবেন আর এই লেখাগুলো আসলে মাঝেমধ্যে আমার লিখতে ইচ্ছা করে শুধুমাত্র মানুষকে সাবধান করার জন্য। আর সে সাথে যেনো নিজের ব্যাপারগুলোও কিছুটা উপলব্ধি করতে পারি। কারণ স্বাভাবিক ভাবেই সকলের পরিবারে যেমন কিছু ছোট সদস্য থাকে। আমার পরিবারও ঠিক তাই রয়েছে। তাই আসলে লেখাগুলো শুধু সকলের জন্য তা নয়, লেখাগুলো নিজের জন্যেও।
আগে যুগের সাথে আমরা যদি এখন যুগ মেলাতে যাই। তাহলে সেটা কোনো ভাবেই সামঞ্জস্যপূর্ণ হবে না। যেটা আমি প্রথমেই বলে রাখতে চাই। কারণ বেশিরভাগ বাবা-মা সবসময় চায় যে তারা যেভাবে তাদের সময় চলাফেরা করেছে, বর্তমানের ছেলে মেয়েরাও ঠিক সেভাবে চলাফেরা করবে। সেটা যে ভালো নয়,তা নয়। তবুও তা কোনোভাবেই সম্ভব নয়। এটা তারা বুঝতে চায় না এবং কেনো যে বুঝতে চায় না সেটা আমার মাথাতে আসে না। কারন আমি যতোটুকু উপলব্ধি করতে পেরেছি বা দেখেছি। সেটা হলো ওই সময়েও একটা বয়সে আসলে ছেলে মেয়েকে একটু কড়া শাসন এ রাখা হতো। এখন ও ঠিক তাই। তাই আসলে ওই যে সময়ের কিংবা যুগের কথা বলাটা শুধুমাত্র একটা কৈফিয়ত।
আসলে বয়সটাই হলো কিছুটা খারাপ কিছুটা সাংঘাতিক।এর কারণ এ বয়সের মানুষ সবকিছু নতুন দেখতেএক্স নতুন চিনতে শিখে। আর সেই জায়গা থেকে আসলে সে যা চোখে থাকে সেটাই করতে চায়। তারা ভালো বা খারাপ কি করছে, কোনো কিছুই সে বিবেচনা করে না। বল চলে যে তাদের বিচারবুদ্ধি খুব একটা থাকে না। তাই সবসময় দেখা যায় যে তারা খারাপটাই বেছে নিচ্ছে। তাই আসলে তাদের পরিবারটাতে তাদেরকে কিছুটা হলেও চোখে চোখে রাখা উচিত। কারণ তারা যখন খারাপ হয়ে যায়। অর্থাৎ নজরদারির অবহেলায় যখন খারাপ হয়ে যায়। তখন তাদের শাসন করা হয়। তখন সেটা আসলে হিতে বিপরীত হয়ে যায় ।তাই যেহেতু সমস্যাটা বয়স এর। তাই আসলে বলা চলে যে,এই বয়সের ছেলে মেয়েদের কিছুটা নজরদারিতে রাখা উচিত। যাতে তারা কোনো খারাপ পথে চলে না যায় ।