গাছে ধরেছে মজার চপ||টাকচাঁদা,ডুমুর আর নারকেলের পুরে কাঁকরোলের চপ।

in আমার বাংলা ব্লগ2 years ago

♥️আসসালামুআলাইকুম♥️

আমার বাংলা ব্লগ এর প্রিয় বন্ধুগণ, আশা করি সবাই ভালো আছেন। আমিও আলহামদুলিল্লাহ ভালো আছি।

20230321_164125.jpg
আজকে আমি হাজির হলাম কন্টেস্ট পোস্ট নিয়ে। আপনারা সকলেই অবগত আছেন যে আমরা বাংলা ব্লগে একটি কন্টেস্ট চলমান রয়েছে। যার নাম হল ইউনিক চপ রেসিপি তৈরি। আসলে প্রতিবারের ন্যায় এবারও চেয়েছি ইউনিক কিছুই আপনাদের মাঝে উপস্থাপন করতে। কারণ সচরাচর যেই চপ গুলো আমরা খেয়ে থাকি সেগুলো উপস্থাপন করলে হয়তো বা একদম বেমানান হবে। কারণ প্রতিযোগিতা মানে ভিন্ন কিছু উপস্থাপন করা। তাছাড়া আমরা সকলেই চাই সকলের মাঝ থেকে ভিন্ন ধরনের কিছু প্রতিযোগিতায় উপস্থাপন করা হোক। তবেই এর আসল মজা উপভোগ করা যায়। সত্যি বলতে ইতোমধ্যেই অনেক প্রতিযোগী দারুন দারুন কিছু চপের রেসিপি তৈরি করেছে। যদিও তাদের এই দারুন রেসিপি এর মধ্যে আমার আজকের এই রেসিপিটা একদম সামান্যই। তবুও নিজের চেষ্টা চালিয়ে গেলাম।
20230321_161559.jpg

20230321_164006.jpg

সত্যি বলতে কিছুটা হতাশা নিয়েই আমি রেসিপিটা তৈরি করেছিলাম। কারণ আমি ভিন্ন একটা রেসিপি তৈরি করতে চেয়েছিলাম। দুর্ভাগ্যবশত আমি পর্যাপ্ত উপকরণ পাইনি সেজন্যই সে রেসিপিটা স্কিপ করলাম। প্রথমতই যখন চপের রেসিপি দেখেছি তখন সাথে সাথেই আমি ঠিক করে নিয়েছিলাম আমি কি তৈরি করব। সেই কনসেপ্ট ছিল কাঁকরোল আর কাঁকড়া দিয়ে চপ তৈরি করার। যেহেতু সচরাচর কাঁকড়া খাওয়া হয় না, কিন্তু মাঝেমধ্যে হয়তোবা খাওয়া হয়। যদিও লাস্ট বার আমি যখন পটল আর কাঁকড়ার চপ তৈরি করেছিলাম তখন খেয়েছিলাম।

20230321_163424.jpg

20230321_163324.jpg

যাইহোক যেহেতু কাঁকরোল আর কাঁকড়া দিয়ে চপ তৈরি করার কথা সেই হিসেবে আমি পরদিন থেকেই কাঁকড়ার খোঁজ লাগানো শুরু করি। আমার হাজব্যান্ড পরদিন থেকেই আমাদের স্থানীয় বাজারে গিয়েছিল কাঁকড়া খোঁজার জন্য। কিন্তু সেদিন আর পায়নি। তারপর দিন গিয়েছিলে ব্যাকেরবাজার সেদিনও সেখানে দেখেছিল, সেখানেও পাওয়া যায়নি। বাড়ি ফেরার সময় আবার বাজারে দেখেছে তাও পায়নি। তারপর দিন আমাদের আরো কয়েকটা বাজার সেবারহাট, বসুরহাট আরো দুইটা স্থানীয় বাজারগুলোতেও কাঁকড়ার খোঁজ করা হয়েছে। কিন্তু কোথাও এই কাঁকড়া পাওয়া যায় নি।যেখানেই গিয়েছে তখন বলছে এখন নাকি কাঁকড়ার সিজন নয়। এই কাঁকড়া পাওয়া যাবে অমাবস্যার সময়। হাতে সময় ছিল শুধু মঙ্গলবার। যেহেতু কাঁকড়াও পাওয়া যায়নি সেই হিসেবে কাঁকড়ার চপ তৈরি করার চিন্তা বাদ দিলাম।

20230321_161737.jpg

তারপর ফ্রিজে টাকচাঁদা মাছ ছিল। পাশেই একটা গাছে ছিল অনেকগুলো ডুমুর। তাই ভাবলাম কাঁকরোলের ভেতরে টাকচাঁদা, ডুমুর আর নারকেলের মিশ্রিত পুর দিয়ে একটা চপ রেডি করে ফেলি। যাই হোক আপনারা রেসিপির মাধ্যমে পুরো চপের প্রসেসিং দেখতে পাবেন।তবে এটা কি কখনো ভেবেছেন গাছে যদি চপ ধরতো তাহলে কষ্ট করে আর বানিয়ে খাওয়া লাগতো না, হাহাহা।যেহেতু গাছে চপ ধরে না তাই আমি কৃত্রিম ভাবে চপ গাছ তৈরি করে নিলাম। যার যার ইচ্ছে হবে সে গাছ থেকে নিয়ে খেতে পারেন🤪।
20230321_162522.jpg

20230321_162512.jpg


গাছের মধ্যে চপ ধরেছে যে খাবে সে নিতে পারে,আজকের জন্য চপ গাছ উন্মুক্ত।


😋রেসিপির আউটপুট ভিডিও😋

টাকচাঁদা,ডুমুর আর নারকেলের পুরে কাঁকরোলের চপ।

20230321_163733.jpg

রেসিপিটি তৈরির জন্য প্রয়োজনীয় উপকরণ

উপকরণপরিমাণ
কাঁকরোল৬টি
টাকচাঁদা মাছ২টি
ডুমুর১ থোকা
কোরানো নারকেলআধা কাপ
টমেটো কুচি১ টি
পেঁয়াজ কুচি১ টি
কাঁচামরিচ কুচি২ টি
লবণপরিমাণ মত
রসুন বাটা২ টেবিল চামচ
মরিচ গুড়ো২ চা চামচ
জিরা গুড়ো১ চা চামচ
হলুদ গুড়ো১ চা চামচ
আটাআধা কাপ
বিস্কুটের গুড়ো২ কাপ
সয়াবিন তেলপরিমাণ মত

SquareBlend_202332212810229.jpg

প্রথম ধাপ

প্রথমেই টাকচাঁদা মাছগুলো কেটে নিয়ে ভালোভাবে ধুয়ে নিলাম।এর থেকে লেজের সাইডের পিস গুলো নিলাম।একটি পাতিলে পরিমাণ মত পানি দিয়ে এরমধ্যে মাছ এবং সামান্য হলুদ গুড়ো দিয়ে ভালোভাবে সিদ্ধ করলাম।

20230321_104157.jpg

20230321_104711.jpg20230321_104847.jpg

দ্বিতীয় ধাপ

মাছ সিদ্ধ হয়ে এলে চুলা থেকে নামিয়ে পানি ঝরিয়ে আলাদা বাটিতে মাছের পিসগুলো তুলে নিলাম।ঠান্ডা হওয়ার পর আমি এগুলো থেকে কাটা ছাড়িয়ে নিলাম।ভালোভাবে সবগুলো কাটা বেছে নিতে হবে নাহলে গলায় বিঁধবে।

20230321_113729.jpg20230321_114445.jpg

তৃতীয় ধাপ

এখন কাঁকরোল গুলো নিলাম।কাঁকরোল এর মুখের সরু দিকটা সমানভাবে একটু করে কেটে নিলাম।তারপর ছুরির সাহায্যে কাঁকরোল এর ভিতরের সব অংশ কেটে বের করে নিতে থাকলাম।তবে সাবধানে সবকিছু বের করলাম যাতে এটি ভেঙে না যায়। এভাবে ৬টি কাঁকরোল এর ভিতরের সব অংশ বের করে নিয়েছি।

20230321_105301.jpg20230321_105936.jpg
20230321_105654.jpg20230321_113509.jpg

চতুর্থ ধাপ

এই ধাপে একটি কড়াই চুলায় বসিয়ে দিলাম।২ টেবিল চামচ পরিমাণ তেল দিয়ে দিলাম।গরম হলে এরমধ্যে পেঁয়াজ কুচি,কাঁচামরিচ কুচি দিয়ে ভাজতে থাকলাম।তারপর টমেটোকুচি দিয়ে বেশ কিছুক্ষণ ভেজে নিলাম।সাথে কিছু ডুমুর কেটে রেখেছিলাম সেগুলোও দিয়ে দিলাম।

20230321_122323.jpg20230321_122337.jpg
20230321_122400.jpg20230321_122808.jpg

পঞ্চম ধাপ

এখন সেই ভাজার মধ্যে বাকি মসলা উপকরণ মানে লবণ,হলুদ গুড়া,মরিচ গুড়া, সামান্য জিরা গুড়া দিলাম।তারপর ভালোভাবে নেড়েচেড়ে ঝুরা মাছ দিয়ে দিলাম।কিছুক্ষণ ভেজে নিয়ে কোরানো নারকেল দিয়ে দিলাম।এখন প্রায় ৫-৬ মিনিট একটু পানি যোগে ভেজে শুকনো করে তুলে বাটিতে নিয়ে নিলাম।

20230321_123014.jpg20230321_123039.jpg
20230321_123145.jpg20230321_123825.jpg

ষষ্ঠ ধাপ

এখন সেই কাঁকরোল গুলো ভালোভাবে একবার ধুয়ে নিলাম।এই পুর কিছুটা ঠান্ডা হয়ে এলে কাঁকরোল এর ভিতরের খালি অংশে দিতে থাকলাম।ভালোভাবে দিয়ে সবগুলো পূর্ণ করে নিলাম।

20230321_125244.jpg20230321_125731.jpg

20230321_130012.jpg

সপ্তম ধাপ

এই ধাপে কাঁকরোল এর মুখের কাটা অংশ নিয়ে টুথপিক দিয়ে আটকে দিলাম যাতে খুলে না যায়।এক এক করে সবগুলো এভাবে করে নিলাম।

IMG-20230322-WA0009.jpg20230321_130301.jpg

20230321_130422.jpg

অষ্টম ধাপ

আধা কাপ পরিমাণ আটার মধ্যে সামান্য পানি যোগ করে পাতলা ব্যাটার তৈরি করলাম।আর টোস্ট বিস্কুট শিল পাটায় বেটে গুড়ো করে নিলাম।

20230321_124646.jpg20230321_125048.jpg
20230321_124315.jpg20230321_124635.jpg

নবম ধাপ

এখানে আটার ব্যাটারের মধ্যে প্রথমত একটি কাঁকরোল নিয়ে ডুবিয়ে নিলাম। তারপর সেটিকে বিস্কুটের গুড়োর মধ্যে নিয়ে সবকিছু ভালোভাবে লাগিয়ে নিলাম। এভাবে আমি এক এক করে সবগুলো কাঁকরোল বিস্কুটের গুঁড়ো দিয়ে কোটিং করে নিয়েছি। অবশ্য প্রায় দুই ঘন্টার মত এগুলো সেট হওয়ার জন্য ফ্রিজে রেখে দিয়েছিলাম।

20230321_130727.jpg20230321_130950.jpg
20230321_131017.jpg20230321_131733.jpg

দশম ধাপ

এই ধাপে একটি ফ্রাইপ্যান চুলায় বসিয়ে দিলাম। তারপর এর মধ্যে পর্যাপ্ত পরিমাণ সয়াবিন তেল দিলাম এবং গরম হওয়ার জন্য অপেক্ষা করলাম। তেল গরম হয়ে এলে এক এক করে কাঁকরোল গুলো দিতে থাকলাম। অবশ্য আমি কাঁকরোলের লতা রেখে দিয়েছিলাম যাতে সুবিধামতো ভেজে নেয়া যায়। এভাবেই প্রথম ধাপে চারটি তারপরের ধাপে দুটি করে আমি সবগুলো কাঁকরোল ভালো মতো ভেজে নিয়েছি।

মিডিয়াম লো আঁচে এই কাঁঠালগুলো প্রায় দশ মিনিটের মত ভেজে নিলাম যাতে ভালোভাবে ভিতরের অংশ ভাজা হয়ে যায়। এই সবগুলো চপ ভাজা হয়ে গেলে তেল ঝরিয়ে নামিয়ে নিলাম।

20230321_152259.jpg20230321_152335.jpg
IMG-20230322-WA0011.jpgIMG-20230322-WA0010.jpg

রেসিপির আউটলুক

20230321_163714.jpg

20230321_163438.jpg

20230321_163221.jpg

20230321_161508.jpg

20230321_161737.jpg

20230321_163822.jpg

20230321_162505.jpg

20230321_161854.jpg

সবাই অনেক অনেক ভালো থাকবেন,সুস্থ থাকবেন। সবার জন্য আন্তরিক ভালোবাসা রইল। সম্পূর্ণ পোস্টে আমার ভুল-ত্রুটি ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন।

♥️আল্লাহ হাফেজ♥️

মোবাইল ও পোস্টের বিবরণ

ক্যামেরাস্যামসাং গ্যালাক্সি
ধরণকনটেস্ট
ক্যামেরা.মডেলজে৫ প্রাইম
ফটোগ্রাফার@bristy1
লোকেশনফেনী

images (4).png

20211121_200134.jpg

আমি তাহমিনা আক্তার বৃষ্টি। আমি একজন বাংলাদেশী। আমি বাংলায় কথা বলি,আমি বাংলায় নিজের মনোভাব প্রকাশ করি। আমি নিজের মত করে সবকিছু করার চেষ্টা করি। আমি অনার্স প্রথম বর্ষের ছাত্রী। পড়ালেখার পাশাপাশি আমি বিভিন্ন জিনিস আঁকতে পছন্দ করি। বিভিন্ন ধরনের ছবি আঁকা, রঙ করা, নতুন নতুন কিছু তৈরি করা আমার পছন্দের কাজ। তবে রান্নাবান্না আমার ভালোলাগা, চেষ্টা করি সবসময় নিজে নতুনভাবে কিছু রান্না করার। ভ্রমণপ্রেমীদের মত আমিও ঘুরতে পছন্দ করি। পরিবারের সবাইকে নিয়ে আলহামদুলিল্লাহ ভালো আছি।

images (4).png

💦

💦 BRISTY 💦

💦

animasi-bergerak-terima-kasih-0078.gif

Sort:  
 2 years ago 

প্রথমে আপনাকে অনেক অনেক শুভেচ্ছা এবং অভিনন্দন জানাচ্ছি প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার জন্য। টাকচাঁদা, ডুমুর আর নারিকেলের পুরে কাঁকরোলের চপ রেসিপি দেখে জিভে জল চলে আসলো। এরকম মজাদার রেসিপিগুলো আমি যত দেখি আমার কাছে ততই ভালো লাগে। আসলে আপনি যে ফটোগ্রাফি করেছেন শেষে সেগুলো দেখে আমি তো একেবারে মুগ্ধ। বেশ ইউনিক ছিল আপনার রেসিপি। অসম্ভব ভালো লেগেছে সম্পূর্ণটা দেখে।

 2 years ago 

চমৎকার ও সাবলীল মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন সর্বদায়।

 2 years ago 

সত্যি খুবই ইউনিক একটি রেসিপি শেয়ার করেছেন আপু। রেসিপিটির নাম শুনে প্রথমে আমি অবাক হয়ে গিয়েছিলাম। রেসিপিটি দেখেই বোঝা যাচ্ছে এটা খেতে খুবই সুস্বাদু হয়েছে। ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর একটি পোস্ট শেয়ার করার জন্য এবং কনটেস্টে অংশগ্রহণ করার জন্য।

 2 years ago (edited)

চমৎকার ও সাবলীল মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ আপু ভালো থাকবেন সর্বদায়।

 2 years ago 

নারিকেল দিয়ে এবং কাঁকরোল দিয়ে দারুন একটি রেসিপি তৈরি করেছেন। রমজান মাস আসলেই বিভিন্ন রকমের খাবার খেতে ইচ্ছে করে। বিশেষ করে তেলেভাজা এই খাবারগুলো খেতে অনেক ভালো লাগে। আমি অবশ্যই একদিন চেষ্টা করব এভাবে মজার এই রেসিপি তৈরি করে খাওয়ার জন্য। অনেক অনেক ধন্যবাদ আপু মজার এই রেসিপি শেয়ার করার জন্য।

 2 years ago (edited)

ঠক আছে আপু অবশ্যই একদিন চেষ্টা করবেন এভাবে মজার এই রেসিপি তৈরি করে খাওয়ার জন্য।

 2 years ago 

আপু আপনার শেয়ার করা রেসিপি দেখে সত্যিই মুগ্ধ হয়েছি। এত সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করেছেন দেখে ভালো লাগলো। এই ধরনের রেসিপি গুলো কখনো তৈরি করা হয়নি। একদিন অবশ্যই বাসায় চেষ্টা করব তৈরি করতে। ইউনিক একটি রেসিপি তৈরি করে শেয়ার করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি।

 2 years ago 

জি আপু একদিন অবশ্যই বাসায় চেষ্টা করবেন তৈরি করতে।

 2 years ago 

প্রথমেই আপনাকে অভিনন্দন জানাচ্ছি ইউনিক চপ রেসিপি প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার জন্য। খুবই ইউনিক একটি রেসিপি শেয়ার করেছেন আপু। টাকচাঁদা,ডুমুর আর নারকেলের পুরে কাঁকরোলের চপ দেখে তো জিভে পানি চলে এলো আপু। দেখেই বুঝা যাচ্ছে খেতে ইয়াম্মি হয়েছে। রেসিপিটা তৈরি করতে নিশ্চয়ই অনেক পরিশ্রম করতে হয়েছে। যাইহোক পরিশ্রমের ফল অবশ্যই মিষ্টি হবে। আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইল।

 2 years ago 

জি ভাইয়া খেতে ইয়াম্মি হয়েছে আর তৈরি করতে অনেক পরিশ্রম করতে হয়েছে।

 2 years ago 

রেসিপিটি দেখতে যেমন ইউনিক খেতেও কিন্তু খুব সুস্বাদু হয়েছিল। অনেক ধন্যবাদ ইউনিক একটি রেসিপি বানিয়ে খাওয়ানোর জন্য। আর হ্যাঁ প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার জন্য ধন্যবাদ।

 2 years ago (edited)

একদম ঠিক রেসিপিটি দেখতে যেমন ইউনিক খেতেও কিন্তু খুব সুস্বাদু হয়েছিল।ধন্যবাদ চমৎকার একটি মন্তব্য করার জন্য।

 2 years ago 

চমৎকার ও সাবলীল ভাষায় ফিডব্যাক দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ।

Thank you, friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
image.png
please click it!
image.png
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)

The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.

 2 years ago 

সব সময় সাপোর্ট করার জন্য ধন্যবাদ। আশা করছি এভাবেই সাপোর্ট করে যাবেন।

 2 years ago 

গাছে ধরেছে মজার চপ||টাকচাঁদা,ডুমুর আর নারকেলের পুরে কাঁকরোলের চপ নাম শুনেই তো জিভে পানি চলে এসেছে। চমৎকার মিলেয়েছেন টাইটেল। ইউনিক ইউনিক আইডিয়া গুলো দেখলে ভীষণ ভালো লাগে। আপনার রেসিপি দেখে মুগ্ধ হয়ে গেলাম। সত্যি আপনি প্রশংসার দাবিদার। অভিনন্দন আপনাকে আপু। আপনার জন্য শুভ কামনা রইল ভালো থাকবেন।

 2 years ago 

আমারও ইউনিক ইউনিক আইডিয়া গুলো দেখলে ভীষণ ভালো লাগে।ধন্যবাদ চমৎকার একটি মন্তব্য করার জন্য।

 2 years ago 

আপু প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার জন্য অনেক শুভেচ্ছা আপনাকে। আপনি নারিকেল,মাছ আর কাঁকরোল দিয়ে মজার চপ রেসিপি শেয়ার করেছেন। দেখে বেশ লোভনীয় লাগছে। আপনার উপস্থাপনা খুব সুন্দর হয়েছে। শেয়ার করার জন্য অনেক ধন্যবাদ আপু।

 2 years ago 

আসলেই বেশ লোভনীয় ছিলো আপু।ধন্যবাদ চমৎকার একটি মন্তব্য করার জন্য।