এবিবি ফান প্রশ্ন- ৫৬৪ || চুরি বিদ্যাকে মহাবিদ্যা বলা হয় কেন?
আমার বাংলা ব্লগের নতুন উদ্যোগ- এবিবি-ফান এ সবাইকে স্বাগতম জানাচ্ছি। এটা সম্পূর্ণ ভিন্নধর্মী একটি উদ্যোগ, শুধুমাত্র ভিন্নভাবে কিছু বিষয় নিয়ে আনন্দ উপভোগ করার জন্যই করা হয়েছে। বিষয়টি যেন আরো বেশী আকর্ষণীয় হয়ে উঠে সেই জন্য প্রতিদিন পাঁচজনকে $২.০০ ডলার করে মোট $১০.০০ ডলার এর ভোট দেয়া হবে। তবে অবশ্যই যারা নিয়মগুলো মেনে এই উদ্যোগের সাথে সংযুক্ত হতে হবে।
এবিবি-ফান এর মাধ্যমে প্রতিদিন একটি প্রশ্ন শেয়ার করা হবে, বাস্তব বিষয় নিয়ে যা প্রতিনিয়ত আমরা আমাদের চারপাশে দেখে থাকি। তারপর সে প্রশ্নের উত্তরটি একটু ভিন্নভাবে দিতে হবে। আমরা প্রশ্নটির সঠিক উত্তর জানতে আগ্রহী নই কিংবা সঠিক উত্তরটি জানতে চাই না। বরং প্রশ্নটির ভিন্ন ধরনের এবং মজার কিছু উত্তর জানতে চাই। সুতরাং যে প্রশ্ন করা হবে, সেই প্রশ্ন সম্পর্কে আপনার নিজের ক্রিয়েটিভিটি, সৃজনশীলতা এবং মজার চিন্তা ভাবনা জানাতে হবে, যার ক্রিয়েটিভিটি যত বেশী আকর্ষণীয় ও মজার হবে, সে বিজয়ী হওয়ার ততো বেশী সম্ভাবনা তৈরী করতে পারবে। যেমন, প্রশ্ন করা হলো আকাশের রং কেন নীল? উত্তরগুলো এই রকম হতে পারে, আকাশের বউয়ের মন খারাপ, আকাশের বান্ধবীর পছন্দের রং নীল, এই রকম মজার মজার নানা ধরনের উত্তর দিতে পারবেন আপনারা। আশা করছি সকলের অংশগ্রহণে উদ্যোগটি সফলতা পাবে।
আজকের প্রশ্নঃ
চুরি বিদ্যাকে মহাবিদ্যা বলা হয় কেন?
প্রশ্নকারীঃ
প্রশ্নকারীর অভিমতঃ
চুরি বিদ্যা যা ধরা পড়লে সর্বনাশ, আর না পড়লে জিনিয়াস। এমন রিস্কি কাজ সবাই পারে না তাই একে মহাবিদ্যা বলে
অংশগ্রহণের নিয়মাবলীঃ
- উত্তরটি সর্বোচ্চ ৫০ শব্দের মাধ্যমে দিতে হবে।
- একজন ইউজার শুধুমাত্র একবারই উত্তর দিতে পারবে।
- অন্যের উত্তর কপি করা যাবে না।
- উত্তর/কমেন্টটি অবশ্যই উপরের কবিতার সাথে সামঞ্জস্য রেখে করতে হবে।
- এডাল্ট উত্তর/কমেন্ট দেয়া যাবে না।
- পোষ্টটি অবশ্যই রিস্টিম করতে হবে।
ধন্যবাদ সবাইকে।
আমার বাংলা ব্লগের ডিসকর্ডে জয়েন করুনঃ | ডিসকর্ড লিংক |
---|
চুরি করতে গেলে প্ল্যানিং, রিসার্চ, এক্সিকিউশন সবই লাগে সেই জন্যই তো এটা মহাবিদ্যা।
0.00 SBD,
0.01 STEEM,
0.01 SP
কারণ চুরি করা একটি ধৈর্য্যের কাজ।যেখানে প্রথমে গোয়েন্দা হতে হয়, তারপর খুব সাবধানে বৈজ্ঞানিকের মতো কাজ করতে হয়।আর ধরা খেলে মান-সম্মান নষ্ট করার জন্য যেমন ধৈর্য্য রাখতে হয় তেমনি পালোয়ানদের মতো শরীরকে শক্ত রাখতে হয় মার খাওয়ার মতো মানসিকতা রাখতে হয়। ঠিক যেন বড়শিতে মাছ ধরার মতো,এইজন্যই চুরি বিদ্যাকে মহাবিদ্যা বলা হয়।
0.00 SBD,
0.00 STEEM,
0.00 SP
যেখানে ছাত্ররা সারা রাত পড়ে ৪০ পায়, চোরটা এক রাতেই গিয়ে ৪০ লাখ নিয়ে আসে!এটাই বাস্তব হাহাহা। 🤩🤩
"কারণ, চুরি করলে যে 'মহা' বিপদে পড়তে হয়!"
"এজন্য চুরি বিদ্যাকে মহাবিদ্যা বলা হয় !"
চুরি বিদ্যাকে মহাবিদ্যা বলার কারন হলো- চোরেরা লেখাপড়া না করেই তাদের এই চুরিবিদ্যা দিয়ে একদিনেই অনেক বেশী বড়লোক হয়ে যায়। তাই এটা তাদের জন্য মহাবিদ্যা।
হ্যাঁ এটা একদম সত্য। হা হা হা 🤣।
চুরি বিদ্যাকে মহাবিদ্যালয় কারণ চুরি করা তো খুবই ধৈর্য্য এবং সাহসের কাজ। কেননা একবার যদি ধরা পড়ে যায় তাহলে তো সর্বনাশ। সবাই তো এই কাজ করতে পারে না। এজন্য চুরি বিদ্যা কে মহাবিদ্যা বলা হয়।
কারণ চুরি এমন বিদ্যা—সফল হলে ডাক্তারও বাহবা দেয়, আর ধরা পড়লে থাপ্পড়ও বিজ্ঞানসম্মত ভাবে খাওয়া যায়!
চুরি বিদ্যাকে মহাবিদ্যালয় বলা হয় কারণ, এটা আমার আপনার দ্বারা হবে না 🤣😁। শুধুমাত্র তারাই পারে যারা এতে এক্সপার্ট😃।
চুরি বিদ্যাকে মহাবিদ্যা বলা হয় কারণ এতে ধরা না পড়লে বুদ্ধির বাহাদুরি, আর ধরা পড়লে দৌড়ানোর ফিটনেস।দুই দিকেই লাভ, একেই বলে মহাবিদ্যা😄
চুরি বিদ্যা মহাবিদ্যা, কারন এটা চালিয়ে যেকে পারলে বিদেশে বাড়ি গাড়ি করতে বেশি সময় লাগে না,সেই সাথে টাকার ঘ্রানে অনেক ভ্রমর চারপাশে ঘুরাঘুরি করে,হা হা,হা।😆